আজ বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন দিন
জাতীয়, আঞ্চলিক, স্থানীয় পত্রিকাসহ অনলাইন পোর্টালে যে কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন। মেসার্স রুকাইয়া এড ফার্ম -01711 211241

চট্টগ্রামে রেলওয়ের সরঞ্জাম কেনায় অনিয়ম পেয়েছে দুদক

  • রিপোর্টার
  • আপডেট সময়: ০৩:১০:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটায় অনিয়ম পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন, দুদক। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর পাাহাড়তলীতে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক ও জেলা সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে অনিয়মের তথ্য পাওয়া যায়। দুদক চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক এনামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল এই অভিযান পরিচালনা করে।

দুদক জানিয়েছে, লিফটিং জ্যাক, ড্রিলিং মেশিন এবং এবং কাটিং জ্যাক বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দামে কেনা হয়েছে। প্রাক্কলিত দর ১ লাখ ৮১ হাজার টাকা হলেও কেনা হয়েছে ১ কোটি ৯৭ লাখ টাকায়। দুদকের এই কর্মকর্তা জানান, এছাড়া ৯০টি এলইডি লাইট ক্রয়েও বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক বেশি দাম দেখানো হয়েছে। প্রতিটি বাতি কিনতে খরচ করা হয়েছে ২৭ হাজার ৭০০ টাকা। যা প্রাথমিকভাবে অসংগতিপূর্ণ মনে হয়েছে দুদকের কাছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশনে শিগগিরই জমা দেয়া হবে বলে জানান তিনি।

ট্যাগস:

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে রেলওয়ের সরঞ্জাম কেনায় অনিয়ম পেয়েছে দুদক

আপডেট সময়: ০৩:১০:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটায় অনিয়ম পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন, দুদক। আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর পাাহাড়তলীতে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক ও জেলা সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে অনিয়মের তথ্য পাওয়া যায়। দুদক চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক এনামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল এই অভিযান পরিচালনা করে।

দুদক জানিয়েছে, লিফটিং জ্যাক, ড্রিলিং মেশিন এবং এবং কাটিং জ্যাক বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দামে কেনা হয়েছে। প্রাক্কলিত দর ১ লাখ ৮১ হাজার টাকা হলেও কেনা হয়েছে ১ কোটি ৯৭ লাখ টাকায়। দুদকের এই কর্মকর্তা জানান, এছাড়া ৯০টি এলইডি লাইট ক্রয়েও বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক বেশি দাম দেখানো হয়েছে। প্রতিটি বাতি কিনতে খরচ করা হয়েছে ২৭ হাজার ৭০০ টাকা। যা প্রাথমিকভাবে অসংগতিপূর্ণ মনে হয়েছে দুদকের কাছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশনে শিগগিরই জমা দেয়া হবে বলে জানান তিনি।