আজ শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
বিজ্ঞাপন দিন
জাতীয়, আঞ্চলিক, স্থানীয় পত্রিকাসহ অনলাইন পোর্টালে যে কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন। মেসার্স রুকাইয়া এড ফার্ম -01971 211241

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে কোইকা কান্ট্রি ডিরেক্টরের সাক্ষাৎ

  • রিপোর্টার
  • আপডেট সময়: ০৯:২৬:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা)-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর তাইয়ং কিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনস্থ উপাচার্য কার্যালয়ে তাদের এ সাক্ষাৎ হয়। এসময় কোইকার ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর মি. ইয়াং হিউনউ তার সঙ্গে ছিলেন। বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, অরগানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড লিডারশীপ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শরীয়ত উল্লাহ এবং ইনোভেশন, ক্রিয়েটিভিটি অ্যান্ড এন্টারপ্রিনিউরশিপ সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক সহযোগী অধ্যাপক মো. রাশেদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাৎকালে তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ইউনিভার্সিটিজ ইন বাংলাদেশ টু প্রমোট ইউথ এন্টারপ্রেনারশিপ শীর্ষক পাইলট প্রকল্পের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেন। শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী দক্ষতা অর্জনের লক্ষ্যে কোইকার আর্থিক সহযোগিতায় এই পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কারিকুলাম আধুনিকায়ন এবং উদ্যোক্তা শিক্ষা বিষয়ে গবেষণা, প্রশিক্ষণ, সংলাপ, সেমিনার, কর্মশালাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এছাড়া, এন্টারপ্রিনিউরশিপ বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং কিছু শিক্ষার্থী কোরিয়া সফরের সুযোগ পাবেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা প্রদানের জন্য কোইকার কান্ট্রি ডিরেক্টরকে ধন্যবাদ জানান। এই প্রকল্প দেশে দক্ষ উদ্যোক্তা তৈরিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোরিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে আরও যৌথ শিক্ষা ও গবেষণামূলক প্রকল্প গ্রহণের উপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।

ট্যাগস:

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

বাড়তে পারে ঈদ ও পূজার ছুটি

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে কোইকা কান্ট্রি ডিরেক্টরের সাক্ষাৎ

আপডেট সময়: ০৯:২৬:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা)-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর তাইয়ং কিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনস্থ উপাচার্য কার্যালয়ে তাদের এ সাক্ষাৎ হয়। এসময় কোইকার ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর মি. ইয়াং হিউনউ তার সঙ্গে ছিলেন। বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন, অরগানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড লিডারশীপ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শরীয়ত উল্লাহ এবং ইনোভেশন, ক্রিয়েটিভিটি অ্যান্ড এন্টারপ্রিনিউরশিপ সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক সহযোগী অধ্যাপক মো. রাশেদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাৎকালে তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ইউনিভার্সিটিজ ইন বাংলাদেশ টু প্রমোট ইউথ এন্টারপ্রেনারশিপ শীর্ষক পাইলট প্রকল্পের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করেন। শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী দক্ষতা অর্জনের লক্ষ্যে কোইকার আর্থিক সহযোগিতায় এই পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কারিকুলাম আধুনিকায়ন এবং উদ্যোক্তা শিক্ষা বিষয়ে গবেষণা, প্রশিক্ষণ, সংলাপ, সেমিনার, কর্মশালাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এছাড়া, এন্টারপ্রিনিউরশিপ বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ, নীতিনির্ধারক এবং কিছু শিক্ষার্থী কোরিয়া সফরের সুযোগ পাবেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা প্রদানের জন্য কোইকার কান্ট্রি ডিরেক্টরকে ধন্যবাদ জানান। এই প্রকল্প দেশে দক্ষ উদ্যোক্তা তৈরিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোরিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে আরও যৌথ শিক্ষা ও গবেষণামূলক প্রকল্প গ্রহণের উপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।