আজ শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম:
বিজ্ঞাপন দিন
জাতীয়, আঞ্চলিক, স্থানীয় পত্রিকাসহ অনলাইন পোর্টালে যে কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন। মেসার্স রুকাইয়া এড ফার্ম -01971 211241

ধান-চালের গুণগতমান নিয়ে আপস নয়: খাদ্যমন্ত্রী

  • রিপোর্টার
  • আপডেট সময়: ০৮:৪১:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান ও চালের গুণগতমানে কোনো আপস করা হবে না। হাওরের ৯৮ থেকে ৯৯ শতাংশ ধান কাটা হয়ে গেছে। তা শুকিয়ে ঘরে তুলে রাখা হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে তাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে নিজ অফিস কক্ষে বোরো সংগ্রহ অভিযান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘সঠিক সময়ে বোরো সংগ্রহ করতে হবে। জুন মাসের মধ্যে ৭০ শতাংশ বোরো সংগ্রহ করা যাবে। হাওরকে প্রাধান্য দিয়ে সেখানে ধানের বরাদ্দ বেশি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি কৃষক যাতে হয়রানি না হন, প্রতিটি ইউনিয়নে তিনজন করে কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তা আছেন, যাদের ব্লক সুপারভাইজার বলা হতো, তাদের কাছে একটি করে ময়েশ্চার মিটার দেওয়া আছে।’ মন্ত্রী বলেন, ‘কোনো কৃষক যদি গোডাউনে ধান নিয়ে আসেন, যার আর্দ্রতা ১৫ বা ১৬ শতাংশ আছে, তাহলে সেই ধান শুকাতে কৃষককে হয়রানি হতে হবে। এজন্য কৃষি দপ্তরের কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তারা আর্দ্রতার যন্ত্র দিয়ে ধান পরীক্ষা করে আসবেন। আর গোডাউনে ধান দিতে এসে কোনো লেবার যাতে কৃষকদের হয়রানি না করেন, সেদিকে জেলাপ্রশাসক (ডিসি) এবং আমাদের কর্মকর্তাদের নজর রাখতে বলেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘যারা লেবার সাপ্লাই দেন, সেই ল্যান্ডিং ঠিকাদারদের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। কোনো কৃষক যাতে কোনোভাবে অপমানিত না হয়, এজন্য আমরা সচেষ্ট থাকব। কেউ কৃষকদের হয়রানি করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ট্যাগস:

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com

ধান-চালের গুণগতমান নিয়ে আপস নয়: খাদ্যমন্ত্রী

আপডেট সময়: ০৮:৪১:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান ও চালের গুণগতমানে কোনো আপস করা হবে না। হাওরের ৯৮ থেকে ৯৯ শতাংশ ধান কাটা হয়ে গেছে। তা শুকিয়ে ঘরে তুলে রাখা হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে তাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে নিজ অফিস কক্ষে বোরো সংগ্রহ অভিযান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘সঠিক সময়ে বোরো সংগ্রহ করতে হবে। জুন মাসের মধ্যে ৭০ শতাংশ বোরো সংগ্রহ করা যাবে। হাওরকে প্রাধান্য দিয়ে সেখানে ধানের বরাদ্দ বেশি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি কৃষক যাতে হয়রানি না হন, প্রতিটি ইউনিয়নে তিনজন করে কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তা আছেন, যাদের ব্লক সুপারভাইজার বলা হতো, তাদের কাছে একটি করে ময়েশ্চার মিটার দেওয়া আছে।’ মন্ত্রী বলেন, ‘কোনো কৃষক যদি গোডাউনে ধান নিয়ে আসেন, যার আর্দ্রতা ১৫ বা ১৬ শতাংশ আছে, তাহলে সেই ধান শুকাতে কৃষককে হয়রানি হতে হবে। এজন্য কৃষি দপ্তরের কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তারা আর্দ্রতার যন্ত্র দিয়ে ধান পরীক্ষা করে আসবেন। আর গোডাউনে ধান দিতে এসে কোনো লেবার যাতে কৃষকদের হয়রানি না করেন, সেদিকে জেলাপ্রশাসক (ডিসি) এবং আমাদের কর্মকর্তাদের নজর রাখতে বলেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘যারা লেবার সাপ্লাই দেন, সেই ল্যান্ডিং ঠিকাদারদের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। কোনো কৃষক যাতে কোনোভাবে অপমানিত না হয়, এজন্য আমরা সচেষ্ট থাকব। কেউ কৃষকদের হয়রানি করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’